,


শিরোনাম:
«» ভুল তথ্যে সংবাদ প্রকাশ করায় এনবিআর সদস্য কায়কোবাদের প্রতিবাদ «» অনন্যা সাহা (স্বাতী) ৩২তম জন্মদিন। «» বৈষম্যবিরোধীদের ওপর অতর্কিত হামলা, আইসিইউতে ২ ছাত্রী «» হিন্দুদের সরকারি চাকরি থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলল ইউনুসের সরকার, বলল… «» নতুন আঙ্গিকে আরো সু-পরিসরে ব্রাদার্স ফার্নিচার লি: এর শো-রুম এখন বরিশাল «» উদ্যোক্তা হাটের ২০২৪ এওয়ার্ড প্রদান «» উত্তরা ব্যাংকের এমডি রবিউল ইসলামের অপসারণ ও পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন। «» ধর্মনিরপেক্ষতা খারিজের পক্ষে ইউনূস সরকার «» ভন্ডপীর সাঈদ আনোয়ার মোবারকী বাবুর বিরুদ্ধে মানববন্দন ও প্রতিবাদ সমাবেশ। «» গাইবান্ধায় ভুয়া প্রেসক্লাব খুলে কথিত সাংবাদিকরা হেনাস্তা করছে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী ও ব্যবসায়ীদের

ঝালকাঠিতে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের উদ্যোগে মানববন্ধন

ঝালকাঠিতে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের উদ্যোগে মানববন্ধন
মোঃ মাছুম বিল্লাহ ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি
 ইবতেদায়ী মাদ্রাসাসহ সকল এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ এবং শিক্ষার সর্বস্তরে ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করণ ও  মাদ্রাসা শিক্ষার স্বকীয়তা বজায় রাখার” দাবীতে জাতীয় শিক্ষক ফোরমের উদ্যোগে মানববন্ধন পালন করা হয়েছে। শনিবার (৫ আগস্ট) বেলা  ১১ টায় ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সম্মুখে ঘন্টাব্যাপি মানবন্ধনে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় শিক্ষক ফোরামের জেলা সভাপতি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ অলিউল্লাহ।এতে বক্তব্য রাখেন সহকারী অধ্যাপক মো: ওবায়দুল হক, ইসলামী আন্দোলনের জেলা সভাপতি মাওলানা মো: আলমগীর হোসেন, সাবেক সুপার হাজী মাওলানা মো: মাইনুল হক প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, “ইবতেদায়ী মাদ্রাসাসহ সকল এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ এবং শিক্ষার সর্বস্তরে ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করণ ও  মাদ্রাসা শিক্ষার স্বকীয়তা বজায় রাখতে হবে। সরকারী প্রতিষ্ঠান ও এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো একই শিক্ষাক্রম ও সিলেবাস অনুযায়ী পাঠদান করে থাকেন, সনদের মানও এক কিন্তু বেতন ভাতায় রয়েছে চরম বৈষম্য। এক দেশে দু’ধরনে আইন হতে পারে না। তাছাড়া বাড়ি ভাড়া ১ হাজার টাকা যা চরম হাস্যকর বিষয়। সিকি বোনাসে একটি ভাল মোরগ কিনতে পারা যায় না। কোরবানীর গরু কেনার সাধ ও সাধ্য এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের হয় না। যেখানে একজন মধ্যম মানের ডাক্তারের ফি হচ্ছে ১হাজার ৫ শত টাকা সেখানে মেডিকেল ভাতা ৫শত টাকা চরম হাস্যকর বৈকি? এমতাবস্থা জাতীয় করণের জন্য  শিক্ষা মন্ত্রীকে অনুরোধ জানালে শুধু গবেষনার নামে বাহানা করে এড়িয়ে যান যা অত্যন্ত লজ্জার বিষয়। অথচ এই শিক্ষা মন্ত্রীও কোন না কোন শিক্ষকের ছাত্রী ছিলেন । এখন ক্ষমতায় গিয়ে মাথার তাজ শিক্ষককে বেমালুম ভুলে গেলেন। ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা না হলে এ জাতি শিক্ষার নামে কুশিক্ষায় শিক্ষিত হবে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির পাঠ্য বইয়ে উলঙ্গ ছবি দিয়ে  লজ্জাস্থানের বর্ণনা সিলেবাসভুক্ত করে শিক্ষার্থীদের  বৈজ্ঞানিক করার পরিবর্তে ধর্ষক হিসেবে গড়ে তুলবে যা পরিত্যাগ করা সময়ের দাবী ।
Share Button
সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামতের জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ন লেখকের।
ঘোষনাঃ